যারা আমাদের বোঝাতে চাচ্ছেন যে, ইসলাম একটা “দর্শন” – তাদের জ্ঞাতার্থে

লিখেছেন লোনার ০১ অগাস্ট ২০১১, সকাল ১১:৪৭ আজ থেকে ৪ বছর আগের কথা। শুদ্ধ উৎস থেকে দ্বীন শিক্ষার প্রচেষ্টায় আমরা তখন মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বীন শিখে আসা একজন আলেমের সাথে নিয়মিত দ্বীন শিক্ষার আয়োজনে বসি। তিনি আমাদের ইবন আবু ইযয আল হানাফীর করা "আল-আক্বীদাহ আল-তাহাভীয়াহ্"-র "শরাহ" (ব্যাখ্যা) পড়াচ্ছিলেন। একদিন কথা প্রসঙ্গে আমাদের ওস্তাদ আমাদের একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করলেন যার সারমর্ম ছিল এরকম যে, নবীর(সা.) রেখে যাওয়া সহজ সরল ইসলামের ভিতর প্রথম কখন "গরল" বা "বিষ" ঢালা হলো? তারপর নিজেই উত্তর দিলেন যে, যখন থেকে ইসলামে "ফালসুফা" (বা দর্শন) প্রবেশ করলো। খলিফা হারুনুর রশীদ…continue reading →

কি দিয়ে বা কোথা থেকে শুরু করবো!!

লিখেছেন লোনার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১, সকাল ১১:১৬ "এক টুকরা স্বল্প-পরিসর কাপড়, তাই দিয়ে শরীর ঢাকতে হবে - শরীরের একপাশ ঢাকলে আরেক পাশ উন্মুক্ত হয়ে যায়" - এরকম অভিব্যক্তি আমরা প্রায়ই দেখি/শুনি। ইসলাম সম্বন্ধে নিজে যা জেনেছি বা পড়েছি - তা অন্যকেও জানাতে চেয়েই মূলত কলম ধরা - ম্যাসেজটা কেবল পৌঁছে দেয়া এবং যথাসম্ভব বাক-বিতন্ডা এড়িয়ে চলা। ইসলাম নিয়ে লিখতে গিয়ে "কোথা থেকে শুরু করবো?" - এই প্রশ্নের উত্তর তাত্ত্বিক পর্যায়ে একেবারে মুখস্ত: তৌহীদ - বা আল্লাহর একত্ব তথা অদ্বিতীয়তা নিয়ে লেখাটাই সব সময় অগ্রাধিকার পাবে - এটাই স্বাভাবিক! কারণ জীবনে/সমাজে তৌহীদ প্রতিষ্ঠিত হলেই…continue reading →

সমকামিতা হচ্ছে “মানবাধিকার”..!!!!!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৫১ ক'দিন আগে হিলারী ক্লিন্টন সরকারীভাবে বলেছেন যে, সমকামিতা হচ্ছে "মানবাধিকার"..!!!!! গত ৭ই ডিসেম্বর প্রকাশিত খবরটি দেখুন এখানে: Click This Link আপনারা কি মনে করেন? বিশেষত মুসলিম হিসাবে?? তিনি আরো বলেছেন যে, অন্যান্য দেশগুলো যেন এই মানবাধিকরকে স্বীকৃতি দেয়, সেজন্য মার্কিন অর্থনৈতিক সহায়তা ও প্রভাবকে কাজে লাগানো হবে। বুঝতেই পারছেন আমাদের মত দেশগুলোর জন্য কি অপেক্ষা করছে! এর আগে "বেজিং প্রটোকল" তথা হিলারী ক্লিন্টন সমর্থিত বিভিন্ন "নারীবাদী এজেন্ডা" বাস্তবায়নের জন্য সাধারণভাবে সমগ্র "তৃতীয় বিশ্ব", আর বিশেষভাবে "মুসলিম দেশগুলোর" উপর যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত চাপ সামাল দিতে দেশগুলোর রাষ্ট্রযন্ত্রসমূহ বেশ হিম-শিম…continue reading →

কোয়ান্টাম মেথড: আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে – শেষ কথা

০৭ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৩৫ লেখাটা মূলত বিশ্বাসী মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য লেখা। [বিষয়টা সম্পূর্ণ অনুধাবন করতে, অনুগ্রহ করে আগের ৩টি পর্বও পড়ুন: Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-১/ Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-২/ Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-৩/ "কোয়ান্টাম মেথড" নিয়ে যা বলার ছিল বা লেখার ছিল তা মোটামুটিভাবে বলা/লেখা হয়েছে। আজকের এই পর্ব সেদিক থেকে ঠিক "কোয়ান্টাম মেথড" নিয়ে নয় - বরং আমাদের নিয়ে, "কোয়ান্টাম মেথড"-এর "শিকার"-দের নিয়ে : সেই সব ইসলামবিহীন মুসলিমদের নিয়ে, যারা নিজের দ্বীন জানিনা বলে "ঈমান" এবং "কুফরের" সীমা রেখা চিহ্নিত করতে জানি না - তাই সমানে দুই ভুবনে যাতায়ত করতে পারি - মনে…continue reading →

কোয়ান্টাম মেথড: আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে – ৩

০৬ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩ [বিষয়টা সম্পূর্ণ অনুধাবন করতে, অনুগ্রহ করে আগের ২টি পর্বও পড়ুন: Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-১/ Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-২/ ৬. ইসলামের দৃষ্টিতে কোয়ান্টাম মেথডের নানা দিক: ৬.১.মনের শক্তির ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গী: অন্তরের ইবাদতসমূহের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হল "তাওয়াক্কুল" - যা আল্লাহ ছাড়া আর কারও ওপর করা যাবে না। কেউ যদি আল্লাহ ছাড়া এমন কোন সত্তার ওপর এমন কোন ব্যাপারে তাওয়াক্কুল করে যা সংঘটনের ক্ষমতা তার নেই, তবে তা বড় শিরক হবে যা একজন ব্যক্তিকে ইসলামের গণ্ডীর বাইরে নিয়ে যায়। মেডিটেশন পদ্ধতিতে নিজের ওপর "তাওয়াক্কুল" ও স্বয়ংসম্পূর্ণতার শিক্ষা দেয়া হয়,…continue reading →

কোয়ান্টাম মেথড: আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে-২

০৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:১৭ [এর আগের পর্বটি রয়েছে এখানে: Click This Link or https://loner356.wordpress.com/2018/04/16/কোয়ান্টাম-মেথড-১/ ] ৫. ইসলামের কিছু মৌলিক বিষয়ের পর্যালোচনা: ইসলামের দৃষ্টিতে কোয়ান্টাম মেথডের অবস্থান বিবেচনা করার আগে আমরা ইসলামের কিছু মূলনীতি বা পরিভাষা সম্পর্কে আলোচনা করে নেব - যে বিষয়গুলোর ব্যাপারে ধোঁয়াশাচ্ছন্ন ধারণা নিয়ে আমাদের বক্তব্য বোঝা কঠিন হয়ে যাবে।(আমাদের দেশের খুব কম মানুষেরই এই বিষয়গুলো নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা আছে) ৫.১.বিদ'আত: ৫.১.১. বিদ'আত কি? আল্লামা ইব্রাহীম ইবনু মুসা আশ-শাতিবী বলেন: ‘বিদআত বলতে বুঝায় দ্বীনের মধ্যে শরীয়াতের পদ্ধতির তূল্য কোন নব-আবিষ্কৃত উদ্ভাবিত তরীকা বা পদ্ধতি, মহান আল্লাহর অতিরিক্ত ইবাদাতের আশায় যে পদ্ধতির…continue reading →

কোয়ান্টাম মেথড: আমাদেরকে কোন পথে ডাকছে – ১

০৩ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩ ১. ভূমিকা: [এই প্রচেষ্টা মূলত বিশ্বাসী মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য] কাগজে কলমে বাংলাদেশ এখন একটি সেক্যুলার দেশ। আবার এ কথাও বলা হয়ে থাকে যে এটি ৮৮% মুসলমানের দেশ, এদেশের মানুষ ধর্মপ্রাণ। এই দুই সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী উপাধির মাঝে সমন্বয় সাধন করতে গেলে যে চিত্রটি ফুটে উঠে, তাই আসলে আমাদের দেশের বাস্তব অবস্থা।দেশকে সেক্যুলার করা সম্ভব হয়েছে সুদীর্ঘ সময় ধরে শুদ্ধ ইসলামিক জ্ঞানের চর্চা থেকে দেশের মানুষকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছিন্ন রাখার সুচিন্তিত পরিকল্পনা সফল হওয়ায়। অন্যদিকে, একইসাথে দেশের মানুষ তথাকথিত ধর্মভীরু হওয়ায় যে কোন ব্যবসা বা মতবাদ, তা ইসলামের সাথে যতটা…continue reading →

আমাদের ব্যক্তি-পূজা

আমরা, এদেশের ব্যক্তি-পূজারী আম জনতা কেবলই ব্যক্তিরূপ মূর্তি খুঁজে বেড়াই - বন্দনার জন্য, পূজার জন্য, ধ্যানের জন্য - মালা পরাবার জন্য, হাততালি দেবার জন্য - পল্টন ময়দানের বেদীতে উপস্থাপনের জন্য। কি বিচিত্র আমাদের গতি, প্রকৃতি - পৌত্তলকিতার ঐতিহ্য প্রবাহমান ধমনীতে। তাই বুঝি “মূরত” ও “সূরত” ছাড়া মন বসে না, মন মানে না! কখনো ব্যক্তিরূপ মূর্তি- আবার কখনো মূর্তিরূপ ঈশ্বর। নিজেরা মূর্তি গড়ি - অতঃপর তার কাছে নিজেকে সমর্পণ করি। মোহভঙ্গ হলে পরে পুরাতন মূর্তি ভেঙ্গে ফেলি- আবার তার জায়গায় নতুন মূর্তি গড়ার আয়োজন করি। (more…)

প্রতিষ্ঠিত ইবাদতের শর্তের বিপক্ষে “কুর’আন অনলিদের” অবস্থান

১৪০০ বছরের সকল মূলধারা স্কলাররা একমত যে, ঈমান আনার পর ইবাদত কবুলের ২ টি প্রধান শর্ত হচ্ছে: ১) ইবাদত কেবল আল্লাহর জন্য নিবেদিত হতে হবে। ২) ইবাদত রাসূল(সা.)-এঁর দেখিয়ে দেয়া পদ্ধতিতে করতে হবে। কিন্তু “কুর’আন অনলি”-রা বলে যে, দ্বিতীয়টি নাকি ভিত্তিহীন। নীচে দেয়া আয়াতগুলো প্রমাণ করে যে, দ্বীনের সকল ব্যাপারে রাসূল (সা.)-এঁর আদেশ/নিষেধ আমাদের জন্য শিরোধার্য – তাঁর অনুসরণ ও আনুগত্য করা আমাদের জন্য ফরজ এবং আমাদের ঈমানের শর্ত। 1. Say: “If ye do love Allah, follow me: Allah will love you and forgive you your sins; for Allah is Oft-Forgiving, Most Merciful.” Say: “Obey Allah and His Messenger”: but if they turn back, Allah loveth not those who reject Faith. [3:31-32] উপরের আয়াতে, যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের (সা.) দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে – তাকে আল্লাহ্ অবিশ্বাসী বলেছেন। (more…)
ইসলামের দৃষ্টিতে “ভ্যালেন্টাইন’স ডে” বা “ভালবাসা দিবস”

ইসলামের দৃষ্টিতে “ভ্যালেন্টাইন’স ডে” বা “ভালবাসা দিবস”

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে শান্তি ও কল্যাণ বর্ষিত হোক তাঁর সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদ (সা.)-এঁর ওপর, তাঁর পরিবার এবং সাহাবীগণের ওপর, এবং সেই সকল লোকদের ওপর, কিয়ামত পর্যন্ত যারা সত্যের পথ অনুসরণ করবে ৷ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন বা জীবন-ব্যবস্থা হিসেবে বাছাই করেছেন এবং তিনি অন্য কোন জীবন-ব্যবস্থা কখনও গ্রহণ করবেন না, তিনি বলেন: "এবং যে কেউই ইসলাম ছাড়া অন্য কোন জীবন-ব্যবস্থা আকাঙ্খা করবে, তা কখনোই তার নিকট হতে গ্রহণ করা হবে না, এবং আখিরাতে সে হবে ক্ষতিগ্রস্তদের একজন ৷” (সূরা আলে ইমরান, ৩:৮৫) (more…)

ইসলামে আধুনিকতাবাদ

ইসলামে আধুনিকতাবাদ -১ আস সালামু আলাইকুম মূল: জামাল-আল-দীন জারাবযো আধুনিকতাবাদ কি এবং এর উৎপত্তি সমকালীন “আধুনিকতাবাদী আন্দোলন” [বা Modernist Movement’’] যে দশর্নের অনুসারী, সেই দর্শন আমাদের হিজরী ৩য় শতাব্দীর একটি গোষ্ঠীর কথা মনে করিয়ে দেয়। এই গোষ্ঠীর নাম: মু’তাযিলা। যদিও তারা কুর’আন ও সুন্নাহকে অস্বীকার করত না – কিন্তু তারা তাওইল করত – আল্লাহর রাসূল (সা.) ও তাঁর সাহাবারা যেভাবে কুর’আনরে ব্যাখ্যা দিয়েছেনে তা বাদ দিয়ে নিজের বিচার-বুদ্ধি অনুযায়ী কুরআ’নরে ব্যাখ্যা দিত (অর্থাৎ কুর’আনের মনগড়া ব্যাখ্যা দিত) । তারা না’কল (text বা রাসূল (সা.)-এঁর দিক-নির্দেশনা ) অপেক্ষা আক্বল(reason – নিজ বুদ্ধমিত্তা)-এর প্রাধান্য দিত। কালের পরিক্রমায় এই গোষ্ঠীর বিলুপ্তি ঘটেছে। (more…)

আন্তঃধর্ম সংলাপ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আস সালামু 'আলাইকুম [লেখাটি মূলত বিশ্বাসী মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য লেখা] আজকাল পৃথিবী জুড়ে একটা প্রেমময় বাণী প্রায়ই উচ্চারিত হয়ে থাকে – সেটা হচ্ছে: সকল ধর্মই মানুষকে এক অভিন্ন গন্তব্যের দিকে পরিচালিত করে অর্থাৎ – এই মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা যিনি – তাঁর দিকেই মানবকুলকে নিয়ে যেতে চায় সকল ধর্ম” ৷ এধরনের বক্তব্যের নিহিতার্থ হচেছ: সব ধর্মের সারকথা একই ৷ আমি যখনই কোন বিধর্মীর সাথে ধর্ম নিয়ে আলাপ করতে চেয়েছি, তখনই দেখেছি সত্যি সত্যি বিশ্বাস করেই হোক, অথবা, peaceful coexistence-এর জন্যই হোক, তারা আলোচনার পরিবেশকে হালকা করতে, সব সময় এ ধরনের একটা কথা বলতে চেয়েছে যে, আসলে সকল ধর্মের মর্মকথা একই – পার্থক্য শুধু অভিব্যক্তিতে বা বাহ্যিক প্রকাশে বা rituals-এ ৷” অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উচ্চশিক্ষিত এক শ্রেণীর মুসলিমও, জেনে হোক বা না জেনে হোক, এ ধরনের ফাঁদে পা দিয়ে থাকেন – বিশেষত সেপ্টেম্বর ১১-র পরে, কাফির-স্বর্গ থেকে বহিষ্কৃত হবার ভয়ে, কাফিরের সামরিক শক্তির ভয়ে, হালুয়া রুটি থেকে বঞ্চিত হবার ভয়ে, অথবা ইসলামের যে ‘স্বাতন্ত্র্য’ আমাদের কাছে নিজের অস্তিত্বের চেয়েও সত্যি হবার কথা, সেটাকে “শান্তির খাতিরে” বুঝেও না বোঝার ভান করতে চেয়ে – অনেকেই এধরনের “সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই” ধাঁচের মর্মবাণী আওড়েছেন ৷ অথচ মুসলিম মাত্রেরই জানার কথা যে সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই” একটা কুফরী statement । (more…)

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন

শিয়া-doctrine-এর ফাঁদে পা দেবার আগে নিজের দ্বীনকে জানুন – ১ ভূমিকা: এই লেখাটি প্রাথমিক পর্যায়ে শুধু somewhereinblog-এর “ইসলাম” গ্রুপের জন্য লেখা। তারপর ঐ সাইটের আরো ২/১টা গ্রুপে অবগতির জন্য দেয়া হয়েছিল। এই লেখার ভূমিকাস্বরূপ বা পূর্বকথা হিসেবে যে লেখাটা লিখেছিলাম: ঘোলা পানিতে মাছ শিকার – তা ইতোমধ্যেই Peace in Islam-এ “পোস্ট” হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। আমি ভেবেছিলাম এখানে আর শিয়া-doctrine নিয়ে কিছু লেখার প্রয়োজন নেই, কারণ এখানকার প্রায় সবাই practicing Muslim বলেই মনে হয়। কিন্তু গতকাল জুমু’আর খুতবায়, আমি যে মসজিদে জুমু’আর সালাত আদায় করলাম তার খতিব, বাংলাদেশে শিয়াদের অতি সাম্প্রতিক insidious অগ্রযাত্রা সম্বন্ধে আলোচনা করলেন – যা শুনে চিত্রটা, ধারণার চেয়ে অনেক ভয়াবহ বলে মনে হলো। রংপুর/সৈয়দপুর অঞ্চলে বহু বাংলাদেশী ও বাংলাভাষী মানুষ নাকি “শিয়া” হয়ে যাচ্ছেন সন্তর্পনে। (more…)